ছোট বোনকে বুদ্ধি করে পটানো – ৪

তো আগের পর্বে আপনারা পড়েছেন যে কী ভাবে আমি আমার ছোট বোনকে নিয়ে বাইক এ করে ঘুরতে যাই এবং সেই সময় ও কী ভাবে আমার পেন্ট এর উপর দিয়ে আমার ধন হাতায় আমার পেন্ট ভিজায় দেয়।কেউ নতুন হয়ে থাকলে আগের পর্ব গুলো পরে নিবেন। আশা করি অনেক মজা পাবেন ।এখন শুরু করতে যাচ্ছি চতুর্থ পর্ব।

ছোট বোনকে বুদ্ধি করে পটানো – ৩

তো বাসায় আসার সাথে সাথে রিম কোন কথা না বলে বাইক থেকে নেমে ডিরেক্ট বাসায় চলে গেলো। আমার তো এখনও বিশ্বাস হচ্ছে না এসব সত্যি হলো না আমি স্বপ্ন দেখছি।

আমি বাইক টা রেখে পেন্ট এর ভিজা জায়গা টা লুকায় কোন রকম ঘরে আসি দরজা লাগায় পেন্ট খুলে কী সব হইল এতক্ষণ ওটা ভাবতে ভাবতে আমার আবার দাঁড়ায় গেল। আমি ভাবলাম রিম কে মেসেজ দেই তাই ফেক আইডি তে ঢুকতেই দেখি রিম অনেক গুলা মেসেজ দিয়ে সব বলছে।

কিন্তু এটা দেখে অবাক হলাম যে ও এই সব করছে আর ইচ্ছা করে করছে এবং ও জানে যে আমি বুঝছি এই সবের জন্য ও অনেক খুশি। ও লিখছে যে ভাইয়াও বুঝে গেছে আমি ওর আদর চাই।ওটায় আমি রিপ্লে করলাম-

আমি-তার মানে আপনি ভাই এর সাথে সেক্স করতে রাজি হয়ে গেছেন?

রিম-আজকে ভাইয়ার ওটা ধরার পর থেকে কেমন কেমন লাগছে। ফাঁকা ঘরে ভাইয়ার পেন্ট খুলে ওটা নিয়ে খেলা করতে ইচ্ছা করছে।

আমি তো এটা শুনে অনেক বেশি খুশি হয়ে গেলাম। রিম কে আমার ধনের ভিডিও করে দিয়ে বললাম আপনার ভাই তো আপনার জন্য ধন ফুলায় বসে আছে।

রিম- আমাকে আশি দিলেই তো হয়। আমি ওটাক খাবো।

আমি-আপনি চলে যান আপনার ভাই এর ঘরে। আমি তাকে আপনার মেসেজ এর স্ক্রিন শট দিয়ে দেই। হয়ে গেলো।

রিম-নাহ নাহ্। প্লিজ এই কাজ করিয়েন না। আমি চাই ভাইয়া নিজে আমাকে বলুক।

আমি- আপনার ভাই তো সাহস পায় না।

রিম-আমি ওরে এত সিডিইউজ করবো যে নিজেই বলবে।

আমি-কি ভাবে করবেন সেটা?

রিম-ভাইয়া তো বুঝেই গেছে আজকে আমি কি চাই । আমি রাতে ওর ঘরে যাব আর ওরে আমার শরীর দেখায় আজকের এ সব এর কথা তুলবো।

(নিজের বোন একদম রাজি দেখে ভাবলাম নাহ এত সহজে না আমি আরও মজা নিব)

আমি-আপনি আরেকটা কাজ করতে পারেন ।

রিম-কি কাজ?

আমি-আপনার ভাই আমাকে বলেছিল সে রাতে আপনার কথা ভেবে হাত মেরে সব কাপড় খুলে ঘুমান । আপনি এই সময় তার রুমে গিয়ে তার সাথে মজা করতে পারেন । 

রিম- উম একটু ভেবে দেখি । তবে আপনাকে ধন্যবাদ । জানি না আপনি কই থেকে কেন আসলেন তবে আজকে আপনার জন্য আমি এই অন্য রকম অনুভূতি টা পাচ্ছি ।

আমি- ওগুলো আপনাকে ভাবতে হবে না , তাড়াতাড়ি ভাইয়ের সাথে মজা করেন ।

রিম- অনেক মজা করব 😉 এখন থাকেন টাটা । গোছল করি আমি।

এর পর আমি ফোন রেখে রাতে বোনের সামনে নেংটু হয়ে থাকবো এই ভেবে গোছল এ গিয়ে নিচের সব পরিষ্কার করলাম ।

তারপর বের হয়ে শুয়ে থাকতে থাকতে তিন বার হাত মেরে দুর্বল থাকার জন্য কখন ঘুমিয়ে পড়েছি বুঝি নি।

এর পর রাতের বেলা রিমের ডাকেই আমার ঘুম ভাঙে ।

রিম- আর কত ঘুমাবি? মা বাবা খেয়ে ঘুমায় পড়ছে । তুই খাবি না?

আমি- কয়টা বাজে?

রিম- রাত ২ টা ।

আমি- তুই খেয়েছিস? 

রিম- নাহ তোর অপেক্ষা করছি ।

আমি- আচ্ছা চল খেয়ে নেই । তুই বের কর আমি আসছি ।

আমি ফ্রেশ হয়ে খাওয়ার জন্য গেলাম এবং রীতিমত একটা ধাক্কা খেলাম । রিমঝিম খুবই পাতলা একটা একটা নেটের জামার মতো পড়েছে । ওর নিপল এর জায়গা টাও বুঝা যাচ্ছে ।

আমি এক মনে ওর দুধ দেখছি দেখে রিম বলল “দেখতেই থাকবি খাবি না ?” আমি যেন একটা ধাক্কা খেলাম যে রিম কি বলছে ।

আমি- মানে?

রিম- আরেহ খাওয়া ঠান্ডা হয় যাবে। আবার গরম করতে পারব না। সকাল থাকে আজকে আমি গরম এ করছি । (বলে মুচকি হাসল)

আমি- আচ্ছা তাই বল ।

রিম- ছোট বোনকে ঘুরাই কি খুব বেশি টায়ার্ড হয়ে গেসলি নাকি? এত ঘুমালি?

আমি – টা জি ঘোড়া ঘুরছিস তুই , হব না টায়ার্ড?

রিম- হুম সেটা তো ধরেই বুঝছি যে মেলা টায়ার্ড হবে আজকে ।

ওর এত সাহসী কোথায় আমি বুঝে পাচ্ছিলাম না আমি কি করবো ।

আমি- তো তোর কেমন লাগলো আজকে?

রিম- আমার জীবনে কখনো কিছুতে এত আরাম লাগে নি। আমাকে আবার কবে দিবি?

আমি- কি দিব টক?

রিম- এহ্হ!!! ঢং । ধরতে ধরতে । খা এখন কোথা না বলে । বেয়াদব । ছোট বোন আমি ওর। তাও ভাব এমন যেন সব আমি বলব ।

আমি চাচ্ছিলাম রিম কত দূর যায় টা দেখতে । তাই অবুঝ সেজে বললাম- কি বলছিস তুই?

রিম- খাওয়া শেষ কর বুঝাচ্ছি । মানুষকে দেখানো যায় । বোনকে বের করে দেয় যায় না।

আমি- কি বের করা দিব?

রিম- ভাইয়া কথা বলিস না। খা চুপ চাপ।

বলে রিম তাড়াতাড়ি খাওয়া করে চলে গেল। আমিও খাওয়া শেষে আমার পরে থাকা পাতলা হাফ প্যান্ট এ আমার দাঁড়ানো ধন সোজা করে রিমের রুমে গেলাম । আমি ঢোকার সাথেই রিম আমার ধনের দিক তাকিয়ে থেকে বলল

রিম- কি হইছে? আরও জ্বালাইতে আসছিস আমাকে?

আমি- কই জ্বলাইলাম?

রিম- জ্বালাইশ নাই তা কি দেখছিস আমার বুকের দিকে খালি?

আমি- একটু দেখলাম টা কি হইছে? তুই দেখছিস না? আমি তো আর তোর মতো ধরে দেখতাছি না?

রিম- ধরার জিনিস ধরব না। 

বলেই কি হলো বুঝলাম না । রিম উঠে আমাকে বলল ভাইয়া যা তো বলে আমাকে ধাক্কা দিয়ে বের করা দিল রুম থেকে। আমি কিছুই বুঝলাম না।

রুমে এসে ভাবছি কি হলো রিমের । তারপর ৩০ মিনিট পর আমার সাথে ওয়াটস্যাপ এ রিমের মেসেজ আসলো ♥️

আমার ছোট বোন আমাকে কি মেসেজ করলো জানার জন্য সাথে থাকুন ।

Leave a Comment