আগের পর্বে আপনারা পড়ছেন যে কী ভাবে আমি ফেক আইডি দিয়ে আমার ছোট বোন রিমঝিম কে আমাকে তার দুধ দেখানোরপরামর্শ দিয়েছি।
তো সেইদিন রাতে পরের দিন সকালে রিম আসলে আমাকে নিজের দুধ দেখাবে নাকি এটা ভাবতে ভাবতে ঘুম আর হলো না খুবভালো একটা।
ছোট বোনকে বুদ্ধি করে পটানো -২
সকালেও তাড়াতাড়ি উঠে গেলাম। ঘুম থেকে উঠে বেড এ সুয়ে ভাবলাম ফেক আইডি দিয়ে বোনকে আরেকবারএকটু উৎসাহিত করি ভাই কে দুধ দেখায় পরীক্ষা করার জন্য। তো ফেক আইডি এ লগ ইন করছি এমন সময় রিম আমার ঘরেআসল , আর রিম কে দেখি তো আমি হা হয়ে গেলাম। আমি আসলে মনে মনে চাইলেও ভাবিনি এটা এই ভাবে সত্যি হবে। রিমএকটা সাদা টি-শার্ট পরে আমার ঘরে আসছে এবং ভিতরে কোন ব্রা পড়েনি। ওর দুধ গুলা এত সুন্দর ভাবে ফুটে আছে।
নিপলগুলোও বুঝা যাচ্ছে। ও জানি ঘরে এশে আমাকে কী কী বলল আমি কিছু না শুনে শুধু ওর দুধের দিকেই তাকায় ছিলাম। একটুপর রিম আমাকে হাত নাড়াই বলল “ কী হইল তোর? কী দেখছিস?” এটাই আমি একটু সম্মতি ফিরে পেলাম আর ওরে বললাম-
আমি- হুম কী বলছিলি?
রিম-তুই এই ভাবে কী দেখতে ছিস?
আমি ওর দুধের দিকেই তাকাই থাকি বললাম- কিছু না। কী লাগবে তোর বল।
রিম-আরেহ আমার আজেকে ছুটি। বাসায় করার কিছু নাই। আমাকে কী একটু ঘুরতে নিয়ে যাবি বাইক এ করে?
আমি- আচ্ছা ঠিক আছে। নাস্তা করে চল ঘুরে আশি।
রিম আচ্ছা বলে দুধ গুলা মনে হলো ইচ্ছা করে একটা ঝাঁকি দিয়ে আমার দিক তাকাই একটা হালকা হাসি দিয়ে চলে গেলো।
আমি যাওয়ার সময় ওর পাছা টা দেখলাম যে অনেক সুন্দর গোল আর গোস্ত ওয়ালা.
আমি আর না পারি পেন্ট খুলে আমার ধন বের করে নাড়তে নাড়তে রিম কে মেসেজ দিলাম।
আমি– কী ভাবছেন কী করবেন?
সাথে সাথে রিম মেসেজ দিল– আপনার আর আমার বান্ধুবির কথা শুনে এতক্ষণ নির্লজ্জের মতো বড় ভাই কে নিজের দুধদেখাই আসলাম।
আমি–বান্ধুবী মনে?
রিম–আরেহ আমার বেস্ট ফ্রেন্ড আনিকা। ওকে আমি কালকে রাতে ফোন দিয়ে সব বলছি। ভাইয়ার আপনি যে ভিডিও টা দিছেনওটা দেখে ঔ বলল আজকে ভাইয়ার পরীক্ষা নিতে। ভাইয়া তো যেই ভাবে হা হয়ে টাকাই ছিলো আমার দিকে। মনে হচ্ছিল এখনেখেয়ে ফেলবে।
আমি– মানে আপনি আপনার বেস্ট ফ্রেন্ড কে আপনার ভাই এর ধনের ভিডিও দেখাইছেন?
রিম–ও সমস্যা না। কাউকে বলবে না।
রিমের এই কথা শুনে তো আমি কিছু বুঝলাম না। মানে আমার বোন ওর ফ্রেন্ড কে নিজের ভাই এর ধন দেখায়। কিছুই বুঝলামনা, কিন্তু আরও অনেক বেশি এক্সসাইটেড হয়ে গেলাম। ৫মিনিট পর রিপ্লাই দিলাম।
আমি– আচ্ছা। আপনার ভাই আমাকে বলল কেবল কী হইছে। আপনি তো দেখি একদম পুরা দুধ দেখাই দিছেন। আপনার ভাইএর ধন তো পুরা তাল গাছ হয়ে গেছে।
রিম– ভাইয়া কী আবার আপনাকে পিক দিছে?
আমি– কেন আপনি দেখতে চান নাকি?
রিম– জি একটু দেখতাম , আমার বান্ধুবী টাও দেখতে চাইছে। ওই তো আমাকে বুঝাই রাজি করাইছে ভাইয়াকে ওই ভাবে দুধদেখতে।
আমি এখন বিশাল একটা শক খাইলাম যে ওর বান্ধুবী কই থেকে আসলো এই সব এ। কিন্তু এক্সসাইটেড হয়ে একদম একটা বড়ভিডিও করে রিম রিম বলে হাত মারার ভিডিও ওরে পাঠায় দিলাম।
রিম ভিডিও দেখে আর কিছু বলল না। শুধু বলল “ভাইয়ার সাথে বাইকে ঘুরতে যাবো একটু পর। ভাবছি রাস্তায় ওরে আমারবুকের ফিল দিব। ঠিক হবে কী?”
আমি– হা এটা তো মেলা ভালো বুদ্ধি। পারলে কোমর জড়ানোর বাহানায় একবার আপনার ভাই এর ধন টাও টিপি দিয়েন।
রিম– আপনি আর আনিকা দেখি একদম সেম, ও আমাকে একই কথা বলছে একটু আগে।
আমি তো এগুলো শুনে বোনের সাথে ওর বান্ধুবির ও স্বপ্ন দেখতে শুরু করলাম। মেসেজ এর আর রিপ্লাই দিব তার আগে রিমআসি গেট নক করে বলল কতক্ষণ লাগবে তোর যাবি না?
আমি– এই তো রেডি হচ্ছি।
বলে ফোনে চেক করলাম রিম মেসেজ দিছে ভাইয়া মনে হয় গেট লাগায় আমার কথা ভাবি এই সব করছে। যাই একটু দেখি আশিদেরি হয়ে যাবে নাহলে। মামণি আর যাইতে দিবে না।
আমি তো এই সব দেখে পুরাই পাগল হয়ে গেলাম। মানে সব কিছু কেমন নাটক লাগছিল আমার। কাল রাতে যাই মেয়ে ছি ছিকরল তার আজ কী হলো। কী হচ্ছে এসব!!!!
আমি মেসেজ দিয়ে বললাম “মনে করে ভাই এর টা ধরে দেখিয়েন। তাহলে দুই জন মজা পাবেন” রিম রিপ্লে এ শুধু মুখ ঢাকিলজ্জা পাওয়ার এমজি দিল।
তারপর আমি রেডি হয়ে রিম কে বললাম চল বাইরে নাস্তা করবো এখন। রিম দেখলাম খুশি হয়ে গেলো অনেক।
তারপর নিচে গিয়ে বাইক বের করে রিম কে বসতে বলার সাথে সাথে ও এমন ভাবে উঠলো যে উঠেই ওর দুধ গুলা একদম আমারপিঠের মধ্যে চাপা খেলো। আমার তো ওর এসব কাহিনি দেখে ধন একদম দাঁড়াই গেলো। আর ও ধরবে এই চিন্তায় আমি ট্রাসারএর নিচে কিছু পরিও নাই। একটা বড় টি–শার্ট পড়ছি যেন মানুষ না বুঝে যে দাঁড়াই আছে।
বাসা থেকে বের হয়ে একটু দূর অস্তেই রিম আমার পেটের কাছ থেকে সামনে হাত দিয়ে ধরে বসল। আমার তো হার্ট বীট আরওফাস্ট হয়ে গেল। আমরা কেউ করো সাথে কোথাও বলছি না। এর পর একটা করি ছোট ঝাঁকি খায় আর রিম ওর দুধ গুলা আমারপিঠে চেপে ধরে, আর নিজের হাত টা একটু করে আগায়।
এভাবে ১৫মিনিট চলার পর রিম একদম ওর দুধ গুলো আমার পিঠে চাপা দিয়েই বসে থাকল। নিজের ছোট বোনের নরম দুধেরঅনুভূতি নিয়ে বাইক চালাইতে যে আমার কত কষ্ট হচ্ছিল। আমার রাস্তায় তেমন কোন খেয়াল নাই। আর আমি ইচ্ছা করেইওরে নদীর সাইড এর গ্রাম এর ফাঁকা রাস্তায় ঘুরতে নিয়ে গেসলাম।
কেবল ঠাণ্ডার সময় শেষ হওয়ায় রাস্তায় হালকা মিষ্টি রোদসময় টাকে আরও কেমন করে তুলছিল। এভাবে চালাতে চালাতে হটাৎ একটা স্পিড ব্রেকার চলে আসায় আমি খেয়াল না করেওটায় তুলে দেই আর এর মধ্যে রিম করে এমন একটা কাজ। ঝাঁকির সাথে রিম একদম খোপ করে আমার ধন টা চিপে ধরে ছেড়েদেয়। আমি হটাৎ ওর এই কাজ এ বাইক থামায় ফেলি। রিম এটায় ভয় পেয়ে যায়।
রিম– ভাইয়া সরি সরি। ওই ঝাঁকির জন্য ব্যালান্স করতে জায়া হইছে।
আমি– তুই কেন সরি বলছিস। আমি সরি। আমি আসলে অনিভূতির চিন্তায় খেয়াল করি নাই। ভয় পাইস না। তুই শক্ত করেধরে বস।
রিমের চেহারা একটু সাভাবিক হইল। আর ও বলল “কিসের অনুভূতি নিচ্ছিলি তুই?”
আমি– এই যে এই মিষ্টি রোদে তোকে নিয়ে ঘোরার।
রিম– আচ্ছা তাই বল।
আমি– চল যাই। তুই ধরে বস ভালো ভাবে।
বলে আমি নিজে রিমের একটা হাত নিয়ে একদম আমার ধনের একটু উপরে দিলাম। ও দেখলাম হাত তা ওখানে রেখেই দুধ গুলাআবার আমার পিঠে ঠাসা দিয়ে বসল। আর হাত টা আস্তে আস্তে নড়াচ্ছে। এভাবে ৫মিনিটের মতো যাওয়ার পর একটা হালকাঝাঁকি এ রিম আবার আমার ধন টা ধরলো। ধরে একবার টিপে হাত তা পেট থেকে সরাই নিল। আমি তো একদম শেষ তাও ওরেএকটু সাহস দেয়ার জন্য বললাম “হাত সরাইলি কেন? ধর তুই সমস্যা নাই”
এমন ভাবে বললাম যেন বুঝে জে কী ধরতে বলছি। রিম ও মনে হয় এটা শুনে সাহস পেলো আর ডাইরেক্ট হাত টা আমার ধনেরউপর দিল। দিয়ে দুই মিন যাওয়ার পর একটা বাজার চলে আসলো , মেলা লোক। ও হাত সরাই নিয়ে বলল চল নাস্তা করে নেই।ওই হোটেল টায় পরোটা ভাজছে গরম গরম। তারপর আমরা নামি নাস্তা করলাম , নাস্তা করার সময় ও আমরা কেউ করো সাথেবেশি কথা বললাম না। আমি শুধু ভাবছি কী হচ্ছে এ সব। রিমের দিক দুই তিন বার তাকালাম ও লজ্জা না পায়া আমার দিকেটাকায় কেমন দুষ্টু দুষ্টু হাসি দিল।
তারপর আমরা নাস্তা শেষ করে আবার বাইক এ উঠলাম। রিমঝিম আমাকে বললো ভাইয়া কোন ফাঁকা রাস্তায় নিও। যেই খানেলোক জন নাই তেমন। আমিও কিছু বললাম না। বাইক চালাতে শুরু করলাম নদীর সাইড এর রাস্তা দিয়ে। নতুন রাস্তা তাইআসে পাশে বাড়ি ঘর নাই। রাস্তা ফাঁকা হওয়ার সাথে সাথে রিম আমার বুকে নিজের দুধ ঠাসা দিয়ে ডাইরেক্ট আমার ধন টা চেপেধরল। আমি একটু কারেন্ট শক খাইলাম। আমার তো কিছুই বিশ্বাস হচ্ছে না।
এবার রিম আসতে আসতে আমার ধন টিপতেআর নাড়তে শুরু করল। আমার তো অবস্থা খারাপ,,, কিন্তু নাও করতে পাচ্ছি না। একটু পর রিম অনেক জোরে জোরে টিপতেশুরু করল যার কারণে দুই মিনিট পরেই আমার পরে গেল। পেন্ট পুরা ভিজে গেল, রিম একটু থামলো, তারপর বুঝলাম না কীহলো আবার ফুল দমে নাড়তে টিপতে শুরু করল। আমি বুঝলাম রিমের সব ভয় সংকোচ শেষ। তাই আমিও পিঠ তা চুলকানোরবাহানায় রিমের একটা দুধে হালকা হাত লাগায় আস্তে একটা টিপ দিলাম।
কী যে নরম ছিলো বলে বুঝাতে পারব না। কিন্তু এরসাথে সাথেই রিম আমার ধন ছাড়ি দিয়ে বলল চলো বাসায় যাই। তারপর একটু দূর হয়ে বসে গেল। পুরা রাস্তা কোন কথাবললো না। আমাকে ধরেও বসলো না। বাসায় যায়া নামি ডাইরেক্ট ভিতরে চলে গেল।
আজকের মতো এত টুকুই। এর পর কী হলো তা পরের পর্বে জানাব। আপনাদের করো কোন কমেন্ট থাকলে এখানে কমেন্টকরবেন,,,
1 thought on “ছোট বোনকে বুদ্ধি করে পটানো – ৩”